দেশজুড়ে বাস্তবভিত্তিক উন্নয়নের ধারণা ছড়িয়ে দিতে দ্বিতীয়বারের মতো আয়োজিত হচ্ছে ‘Discussion with the Changemakers’। চট্টগ্রাম থেকে শুরু হওয়া এই উদ্যোগের লক্ষ্য—বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া তরুণদের যুক্তিভিত্তিক চিন্তা, গবেষণা ও সমাধানকে নগর উন্নয়নের সঙ্গে সংযুক্ত করা। আয়োজক আইমান সিদ্দিক জানিয়েছেন, “স্বপ্নের চেয়েও বড় পরিসরে পরিবর্তনের হাওয়া ছড়িয়ে দিতে চাই দেশজুড়ে।” এ আয়োজন কেবল আলোচনা নয়, বরং একটি যুব-নেতৃত্বনির্ভর পরিবর্তনের কর্মসূচি, যেখানে শহরের গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলোর সমাধান তুলে ধরবেন শিক্ষার্থীরাই।
দিন বদলাচ্ছে, প্রযুক্তি-শিল্পে বাড়ছে গতি—প্রতিদিন যেন একেকটি বছর পার করছি আমরা। তবে এই টেকসই অগ্রগতির পেছনে কিছু প্রশ্নও জেগে ওঠে। বাস্তবতা হলো, একদিকে দেশের উন্নয়নশীল থেকে উন্নত হবার রূপান্তরের গল্প—অন্যদিকে চট্টগ্রাম শহরের মতো নগরগুলো পানিবদ্ধতা ও যানজটের চাপে হাঁসফাঁস করছে।
এই বৈপরীত্য কাটিয়ে একটি কার্যকর সমাধান খুঁজতেই নতুন উদ্যোগে মাঠে নেমেছে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের একটি প্ল্যাটফর্ম। আয়োজনের মূল পরিকল্পনা অনুযায়ী, চট্টগ্রামের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ছাত্রছাত্রীদের দল গঠন করে শহরের একটি করে প্রধান সমস্যার (যেমন: ট্রাফিক জ্যাম, এডিস মশা, জলাবদ্ধতা, প্লাস্টিক বর্জ্য) জন্য তুলে ধরা হবে বাস্তবসম্মত সমাধান।
এই সমাধানগুলো সরাসরি উপস্থাপন করা হবে নগরের দায়িত্বশীল অভিভাবকদের সামনে। তাঁদের সঙ্গে হবে আলোচনা, হবে যুক্তির মাপকাঠিতে যাচাই। যদি কোনও সমাধান বাস্তবায়নযোগ্য হয়, তা গ্রহণ করবেন নগর পরিকল্পনাকারীরা—এই প্রত্যাশা নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছে আয়োজনটি।
‘নবীন-প্রবীণের মেলবন্ধন’—এই ধারণাকে ঘিরেই মূলত তৈরি হচ্ছে এক নতুন সেতুবন্ধন। আয়োজকের ভাষায়, "এই আয়োজন কেবল একটি কর্মসূচি নয়, বরং এটি একটি আন্দোলন। আমরা বিশ্বাস করি, ছাত্ররাই পারে গবেষণাভিত্তিক চিন্তাধারায় নাগরিক সমস্যার শেকড় ছুঁয়ে যেতে।"
চট্টগ্রামের এই আয়োজনকে ঘিরে ইতোমধ্যে সাড়া মিলেছে দেশজুড়ে। দ্বিতীয় অধ্যায়ের এই অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছে ৩০টিরও বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি, তরুণ দলনেতারা এবং নগর উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা স্টেকহোল্ডাররা।
প্রথম অধ্যায়ের সাফল্যের পর এবার আয়োজন আরও বড় পরিসরে, আরও গভীর চিন্তাধারার ছাপ রেখে দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ার অপেক্ষায়।
উদ্যোক্তাদের ভাষায়, “পরিকল্পনার চেয়েও বড় পরিসরে পরিবর্তনের হাওয়া ছড়িয়ে দিতেই এই যাত্রা। এই স্বপ্ন পূরণ হোক, এই প্রচেষ্টা হয়ে উঠুক দেশের প্রতিটি শহরের প্রেরণা।”
২৫ জুন, ২০২৫
রাঙামাটির কাউখালী উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়নের কচুছড়ি মইনপাড়া এলাকার করইছড়ি নামক স্থানে সেনাবাহিনী ও ইউপিডিএফ (প্রসীত গ্রুপ) সদস্যদের মধ্যে সশস্ত্র গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (২৪ জুন) ভোরে এই সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়।স্থানীয় ইউপি সদস্য মন্টু রঞ্জন চাকমা এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. নাজিম উদ্দিন গোলাগুলির ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে তারা বলেন, প...
২৪ জুন, ২০২৫
২৪ জুন, ২০২৫
২৪ জুন, ২০২৫
২৪ জুন, ২০২৫
২৪ জুন, ২০২৫
২৫ জুন, ২০২৫
রাঙামাটির কাউখালী উপজেলার ঘাগড়া ইউনিয়নের কচুছড়ি মইনপাড়া এলাকার করইছড়ি নামক স্থানে সেনাবাহিনী ও ইউপিডিএফ (প্রসীত গ্রুপ) সদস্যদের মধ্যে সশস্ত্র গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (২৪ জুন) ভোরে এই সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়।স্থানীয় ইউপি সদস্য মন্টু রঞ্জন চাকমা ...